 |
| What to do if evicted from the land (illegal eviction) |
In Bangladesh, the problem of land-grabbing is constantly increasing; most of the cases in the civil courts are related to land-grabbing. Unjustly, land grabbing has become a well-known issue. Quarrelsome people, bad-natured do all these things without heeding the law.
In this situation, there are proper remedies available in the law to get back the possession of the occupied land. Both the civil and criminal courts can give redressal of the issue. But only the civil remedies are discussed here.
To do: To recover the evicted property under Section 9 of The specific relief act. 1877, the person who has been evicted from the land has to file a suit in the civil court to seek the remedy within six months of the eviction. It should be kept in mind that if the remedy is not sought within six months, the case will be dismissed on the ground of expiration or time limitation. Note that the ownership or title to the land will not be considered under this section. This section only deals with possession; even if the plaintiff fails to prove the ownership of the land but can prove that he was in possession till the time of eviction, he can also get a decree in his favor.
✔ According to section 9 of the specific relief act. 1877, no decree or order of the court can be reviewed or appealed to the High Court. However, revisions can be made in the High Court Division.
✔ It should be noted that when the government evicts the property, no remedy can be obtained by filing a case under this section.
This was the remedy under Section 9 of the Specific Relief Act, 1877. Still, section 8 of the same Act states that if you have ownership/ownership of the immovable property, That is, if you are the owner of the said land, you can reclaim the grabbed land by filing a suit in the civil court for up to 12 years seeking redress.
✔ In this case, the most important thing is that you have to have actual ownership or ownership, then you can seek redressal from the court under this section.
✔ If the redressal does not seek within 12 years, under this section for restoration of the possession, the case will be dismissed based on expiration/time limitation.
You can also file a declaratory suit under Section 42 of the same Act (Specific Relief Act, 1877), i.e., if a neighbor or any other person has misappropriated or attempted to encroach on the land, you can take a court declaration under this section that someone other than you has no legal right on the land, so no one has a legal right to dispossess the land.
বাংলা অনুবাদঃ
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে, জমি-জমা নিয়ে সমস্যা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে, দেওয়ানী আদালত গুলোর অধিকাংশ মামলা-মোকদ্দমা ই জমি-জমা সংক্রান্ত। অন্যায় ভাবে, অন্যের জমি দখল বর্তমানে অতি পরিচিত বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। কলহপ্রিয়, খারাপ প্রকৃতির লোকজন, আইন-কানুনের তোয়াক্কা না করেই এ যাবতীয় কাজ করে থাকে। এক্ষেত্রে আইনে বে-দখল হওয়া জমির দখল পুনরায় ফিরে পাওয়ার জন্য যথার্থ প্রতিকার রয়েছে। দেওয়ানী ও ফৌজদারী এ দুই আদালতেই বেদখল কৃত জমির পুনরুদ্ধারের প্রতিকার চাওয়া যায়। এখানে শুধুমাত্র দেওয়ানী প্রতিকার নিয়ে আলোচনা করা হলো।
করনীয়ঃ
"সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭" এর ধারা ৯ অনুযায়ী বে-দখল কৃত সম্পত্তি উদ্ধারের জন্য, যিনি ভূমি হইতে বে-দখল হইয়াছেন তিনি নিজে বে-দখলের ৬ মাসের মধ্যে প্রতিকার চেয়ে দেওয়ানী আদালতে মামলা দায়ের করিবেন। মনে রাখতে হবে যে, ৬ মাসের মধ্যে প্রতিকার না চাওয়া হলে মামলাটি তামাদি দোষে বারিত হবে। এই আইনের ধারা-৯ অনুযায়ী মামলা করে আদালতের মাধ্যমে উক্ত বে-দখল কৃত সম্পত্তির দখল পুনরুদ্ধার করা যায়। তবে, উল্লেখ্য যে, এই ধারা অনুযায়ী মালিকানা বা জমির স্বত্ব বিষয়টি বিবেচিত হবে না। এই ধারাটি কেবল-ই দখল সংক্রান্ত অর্থাৎ, বাদী যদি জমিটির স্বত্ব/ মালিকানা প্রমাণে ব্যর্থও হন কিন্ত যদি বেদখল হওয়ার পূর্বে পর্যন্ত দখলে ছিলেন মর্মে প্রমাণে সমর্থ হয়ে থাকেন সেই ক্ষেত্রেও তার পক্ষে ডিক্রি পেতে পারবেন।
✔ "সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭" এর ধারা ৯ মতে আদালতের কোন ডিক্রি বা আদেশের বিরুদ্ধে রিভিউ বা উচ্চ আদালতে আপীল করা যাবে না। তবে উচ্চ আদালতের হাইকোর্ট বিভাগে রিভিশন করা যাবে।
✔উল্লেখ্য যে সরকার কর্তৃক বে-দখল হলে এই ধারায় মামলা দায়ের করে কোন প্রতিকার পাওয়া যাবে না।
ইহা ছিল "সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭" এর ধারা ৯ অনুযায়ী প্রতিকার তবে একই আইনের ধারা-৮ বলা হয়েছে যদি আপনার বে-দখল কৃত স্থাবর সম্পত্তির মালিকানা/স্বত্ব থাকে অর্থাৎ, আপনি যদি উক্ত জমির মালিক হয়ে থাকেন, সে ক্ষেত্রে বে-দখলের জন্য প্রতিকার চেয়ে ১২ বছর পর্যন্ত দেওয়ানী আদালতে মামলা দায়ের করার মাধ্যমে বে-দখল কৃত জমির দখল পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।
✔ এক্ষেত্রে সব থকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আপনার প্রকৃত মালিকানা বা স্বত্ব থাকতে হবে, তবেই আপনি আদালতের নিকট এই ধারায় প্রতিকার চইতে পারবেন।
✔ ১২ বছরের মধ্যে এই ধারায় দখল পুনরুদ্ধারে আদালতে প্রতিকার চাওয়া না হলে মামলাটি তামাদি দোষে বারিত হবে।
এছাড়াও একই আইনের (সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন) ধারা-৪২ অনুযায়ী, ঘোষনামুলক মামলা করতে পারবেন, অর্থাৎ জমিতে প্রতিবেশী কিংবা অন্য যে কেউ বে-দখল করলে বা বে-দখলের চেস্টা করলে, আপনি এই ধারায় আদালতের ঘোষনা নিতে পারবেন যে উক্ত জমিতে আপনার ছাড়া আর কারো বৈধ অধিকার নেই, কাজেই উক্ত জমি বে-দখলের চেস্টা করারও কারো বৈধ অধিকার নেই।
References:
Special Note: All publications on this website are only for educational purposes, so if there are any errors in these publications, please forgive us and let us know about the errors so that we can correct them. We always respect and follow all the laws and regulations of Bangladesh.
বিশেষ দ্রষ্টব্য ঃএই ওয়েবসাইটের সকল প্রকাশনা শুধুমাত্র শিক্ষা কাজে ব্যবহারের জন্য, তাই উক্ত প্রকাশনা সমুহে কোন প্রকার ভূল-ক্রটি থাকিলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং ভূল সম্পর্কে আমাদের কে জানাবেন, যেন আমরা তা সংশোধন করতে পারি। আমরা সর্বদা বাংলাদেশের সকল আইন কানুন কে যথাযথ সম্মান ও মান্য করি।
Post a Comment